২৬ মে ২০২৫, সোমবার, ০৪:১২:১৯ পূর্বাহ্ন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রধান বিচারপতির বৈঠক
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৫-০৫-২০২৫
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রধান বিচারপতির বৈঠক

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বৈঠক করেছেন।


রবিবার (২৫ মে) বিকেল ৫টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত এই বৈঠক হয় বলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।


সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতি বিকেল ৫টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় প্রবেশ করেন। বৈঠক শেষে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি যমুনা ত্যাগ করেন।


এদিকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় প্রবেশ করেছেন বিভিন্ন দলের নেতারা। দুই দফায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা।


প্রথম দফার বৈঠকে রয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট অলি আহমেদ, নাগরিক ঐক্যর সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম, আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সদস্যসচিব মজিবুর রহমান ভূঁইয়া (মঞ্জু), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের সাবেক আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া, জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।


সন্ধ্যা ৭টায় প্রধান উপদেষ্টার দ্বিতীয় দফার বৈঠকে ৯ নেতার অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।


তারা হলেন ইসলামী বক্তা সাদিকুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মামুনুল হক, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমদ আবদুল কাদের, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব আজিজুল হক, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুসা বিন ইযহার এবং ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব সাখাওয়াত হোসাইন রাজী।

এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধিদল বৈঠক করেছে। ধারাবাহিক এই বৈঠকগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের ভবিষ্যৎ রূপরেখা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।


শেয়ার করুন