 
                         
                    
                                            
                        
                             
                        
খাদ্যবান্ধব, ওএমএস ও টিসিবির
প্রভাবে প্রতি কেজিতে ৫-৬ টাকা কমেছে চালের দর। আরো সহনশীল হবে
বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি।
বৃহস্পতিবার নওগাঁর পোরশা উপজেলার সড়াইগাছী মোড়ে ওমমএস বিতরণ
কেন্দ্র পরিদর্শন করতে গিয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
এসময় মন্ত্রী উপকারভোগী সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে খোঁজ খবর
নেন। তাঁর সঙ্গে খাদ্য বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য
ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী আরো বলেন- সারাদেশে নিরবচ্ছিন্ন,
সুষ্ঠ ও সুন্দর ভাবে উৎসব মূখর পরিবেশে খাদ্যবান্ধব, ও এমএস ও টিসিবি
বিতরণ হচ্ছে। এসব কর্মসূচীতে অপেক্ষাকৃত পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠি,
দরিদ্র-নি¤œ আয়ের পরিবার ও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ অগ্রাধিকার পাচ্ছেন।
বিতরন কার্যক্রমে কোথাও কোন অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
অনিয়ম হলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানান মন্ত্রী। রোপা আমন
মৌওসুমে কৃষকরা যাতে উৎপাদিত ধানের নায্য মূল্য পায় সেদিকে খেয়াল
রেখে পরিকল্পনা গ্রহনের কথাও জানান মন্ত্রী।
খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৫৩১ মেট্রিক টন চাল মজুদ আছে।
সারাদেশে ২ হাজার ৩৬৩টি কেন্দ্রে ২ মেট্রিক টন করে ওএমএস চাল বিক্রি
করা হবে। এছাড়া ঢাকা মহানগরিতে ৫০ টি ট্রাকে ৩০ টাকা কেজি দরে
সাড়ে তিন মেট্রিক টন চাল বিক্রি হবে। টিসিবি কার্ডধারীদেরও
অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং মাসে ৫ কেজি করে ২ বার চাল বিক্রি হবে।
খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে সারাদেশে ১০ হাজার ১১০ জন ডিলারের মাধ্যমে ৫০
লাখ পরিবারের মাঝে ১৫ টাকা কেজি দরে মাসে ৩০ কেজি চাল বিক্রি হবে।

