০৮ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ০৯:৩৪:২৮ পূর্বাহ্ন
নিজের মাথায় গুলি করেন এএসপি পলাশ
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৭-০৫-২০২৫
নিজের মাথায় গুলি করেন এএসপি পলাশ

চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও থানার র‍্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পে কর্মরত স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহা অফিস কক্ষে নিজের ব্যবহৃত পিস্তল দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তার কক্ষ থেকে একটি চিরকুটও উদ্ধার করা হয়েছে।


চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 


জানা যায়, পলাশ সাহা ৩৭তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি আগে পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) ছিলেন। সর্বশেষ র‍্যাব-৭-এ এএসপি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার তারাশি গ্রামে।


ওসি আফতাব উদ্দিন বলেন, র‌্যাব চান্দগাঁও কার্যালয়ের নিজ কক্ষ থেকে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার পলাশ সাহার গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় একটি চিরকুট পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে।


র‌্যাব কর্মকর্তা পলাশ তার নিজের ব্যবহৃত অস্ত্র দিয়ে মাথায় গুলিবিদ্ধ হন বলে জানান ওসি।


পলাশ সাহা ৩৭তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি আগে পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) ছিলেন। সর্বশেষ র‍্যাব-৭-এ এএসপি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার তারাশি গ্রামে।


পলাশ সাহা ৩৭তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি আগে পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) ছিলেন। সর্বশেষ র‍্যাব-৭-এ এএসপি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার তারাশি গ্রামে।




এদিকে র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী বলেন, এএসপি পলাশ সাহার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে মারা গেছেন- সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নই। লাশ হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।


লাশের পাশ থেকে উদ্ধার করা চিরকুটে লেখা আছে, ‘আমার মৃত্যুর জন্য মা এবং বউ- কেউ দায়ী না। আমিই দায়ী। কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না। বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। মায়ের দায়িত্ব দুই ভাইয়ের ওপর। তারা যেন মাকে ভালো রাখে। স্বর্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য। দিদি যেন কোঅরডিনেট করে।’


শেয়ার করুন