২৯ এপ্রিল ২০২৪, সোমবার, ১২:৫১:৫১ অপরাহ্ন
কাল্পনিক অভিযোগের ভিত্তিতে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা, দাবি আইনজীবীর
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৫-১০-২০২৩
কাল্পনিক অভিযোগের ভিত্তিতে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা, দাবি আইনজীবীর

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলা মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও কাল্পনিক অভিযোগের ভিত্তিতে করা বলে দাবি করেছেন তাঁর আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি এ কথা বলেন।


ড. ইউনূসের পক্ষে তাঁর আইনজীবী গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। জিজ্ঞাসাবাদের সময়ও গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন তাঁর আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। 


গণমাধ্যমে প্রেস ব্রিফিংয়ে ড. ইউনূস কোনো কথা না বললেও এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাকে ডেকেছে তাই এসেছি। 

এর আগে সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে মুহাম্মদ ইউনূস দুদক কার্যালয়ে হাজির হন।’


এ সময় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন দুদকের উপপরিচালক ও তদন্তকারী কর্মকর্তা গুলশান আনোয়ার প্রধান। 


গত ২৭ সেপ্টেম্বর ড. ইউনূসসহ মামলার অন্য আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে দুদক। গতকাল বুধবার তিন পরিচালকের বক্তব্য নেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। 


গত ৩০ মে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনকে আসামি করে মামলাটি করে দুদক। মামলায় ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়। 


গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও পরিচালক এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী। এ ছাড়া অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান ও প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলামকে আসামি করা হয়েছে।


শেয়ার করুন