০২ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ০৪:৫০:২০ পূর্বাহ্ন
রাস্তার পাশের শিঙাড়ার দোকানে মাখোঁ
  • আপডেট করা হয়েছে : ১১-০৯-২০২৩
রাস্তার পাশের শিঙাড়ার দোকানে মাখোঁ

তিনি বলেন, 'ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশে আসবেন, এটা তো জানে সবাই। আমাকে ৭ দিন আগে দূতাবাস থেকে জানানো হলো যে তিনি আমার সঙ্গে দেখা করতে চান। তারা জানালো, প্রেসিডেন্ট আমাকে ব্যাপারে কৌতূহলী।'


তিনি আরও বলেন, 'কিছুদিন আগে ফরাসি দূতাবাসের তত্ত্বাবধানে একটা আর্ট কোলাবরেশন হয়েছিল। একজন মিউজিশিয়ান এসেছিলেন, নাম ম্যাক্স। তিনি ফরাসি, কিন্তু এখন বেলজিয়ামে থাকে। আমরা দুজন মিলে কোলাবরেশন করেছি। আমি অনেক বাদ্যযন্ত্র বানিয়েছিলাম সাইকেলের নানান যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে। সেখানে আমি ওগুলো বাজাই। ওটা কোনোভাবে প্রেসিডেন্টকে আকৃষ্ট করে। তারপরে তিনি আমার ব্যাপারে খোঁজ নেন। আমি নিজেই বাদ্যযন্ত্র বানাই এবং সেই বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে মঞ্চে গান করি—এগুলা জেনে হয়তোবা তিনি কৌতূহলী হয়েছেন।'


ফরাসি প্রেসিডেন্ট যে তার বাড়িতে কিংবা স্টুডিওতে আসতে চাইবেন, তা ধারণাও করতে পারেননি রাহুল।


তার ভাষ্য, 'আমি ভাবলাম, ঠিক আছে, প্রেসিডেন্ট দেখা করবেন। কোথাও গিয়ে আমাকে দেখা করতে হবে। যা হয়—ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। আমার অবস্থাও তো তাই। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জন আসেন, তাদের সামনে আমাকে নিয়ে "এই হচ্ছে আমাদের রাহুল, ও গান করে। এই রাহুল, একটা গান গাও দেখি...", পরে রাহুল তার দলবল নিয়ে একটা গান গায়। আমি ভেবেছিলাম ওরকমই কোনো একটা সাক্ষাৎ।'


শেয়ার করুন