রাজশাহী-১ আসনে আলোচনায় দুই নারী, নতুন মুখ বিএনপিতে


, আপডেট করা হয়েছে : 31-01-2023

রাজশাহী-১ আসনে আলোচনায় দুই নারী, নতুন মুখ বিএনপিতে

রাজশাহী জেলার পশ্চিমাঞ্চলের বরেন্দ্র ভূমিতে অবস্থিত গোদাগাড়ী ও তানোর উপজেলা। এ দুই উপজেলা নিয়ে গঠিত রাজশাহী-১ আসন। এখান থেকে দলের হেভীওয়েট প্রার্থীরা অংশ নেয়ায় রাজশাহীর ভিআইপি আসন হিসেবে পরিচিত এই আসনটি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসন থেকে মনোনয়ন পেতে মাঠে রয়েছেন ডজন খানেক নেতা। যাদের অনেকেই ব্যানার, ফেস্টুন বা পোস্টার সাটিয়ে নিজের অবস্থান জানান দিয়েছেন।

তবে এদের মধ্যে আলোচনার ঝড় তুলেছেন দুই নারী। এর হলেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপির স্ত্রী আয়শা আখতার ডালিয়া ও জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহিয়া মাহি। নির্বাচনী এলাকায় ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার সাটানোসহ সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে রাজনীতির মাঠে রয়েছেন তারা। এরা দুইজনেই এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী।

এই দুই নারী ছাড়াও এবারও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইবেন টানা তিনবারের এমপি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরী, সাবেক ডিআইজি ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মতিউর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম রাব্বানী, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান আক্তার, জেলা আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদক একেএম আসাদুজ্জামান আসাদ ও জেলা কৃষক লীগ সভাপতি অধ্যক্ষ তাজবুল ইসলাম।

অপরদিকে, বিএনপির থেকে এবার মনোনয়ন চান এ আসনের তিনবারের সাবেক এমপি ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের ছোট ভাই ও বিএনপি সরকারের সাবেক সামরিক সচিব মেজর জেনারেল (অব) শরিফ উদ্দিন শরিফ, জেলা বিএনপির সাবেক যুব বিষয়ক সম্পাদক সাজেদুর রহমান খান মার্কনি ও যুক্তরাষ্ট প্রবাসী ক্যালিফোর্নিয়া বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন শাহীন। এছাড়াও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় পার্টির নেতা এ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন বিশ্বাস এবার নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন।

২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে জয়ী হয়ে টানা তিন মেয়াদ ধরে এমপি আছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরী। ২০১২ সালের দিকে তিনি শিল্প প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ নির্বচানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী টানা তিনবারের এমপি ও মন্ত্রী বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মরহুম ব্যারিষ্টার আমিনুল হককে পরাজিত করেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সাবেক মন্ত্রী ব্যারিষ্টার আমিনুল হক সাজাপ্রাপ্ত হয়ে পালাতক থাকায় বিএনপির মনোনয়ন পান তার বড় ভাই পুলিশের সাবেক আইজিপি ড. এম এনামুল হক। এবার এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হতে পারেন তার তাদের ছোট ভাই মেজর জেনারেল (অব) শরিফ উদ্দিন শরিফ।

এ আসনে এবার ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি ছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বেশ কয়েক জনের নাম ইতোমধ্যে আলোচনায় এসেছেন। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন গত নির্বাচনে ‘সেভের স্টার’ নামে পরিচিত ওমর ফারুক এমপি বিরোধী গ্রুপের প্রধান রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদেষ্টা ও পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজি মতিউর রহমান।

তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে নিজেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিচ্ছি। নিজ এলাকায় মানুষের সাথে যোগাযোগ ও কথা বলছি তবে দল যাকে মনোনয়ন দেবে সেই নির্বাচন করবে।

এছাড়াও গত নির্বাচনে বর্তমান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরোধী ‘সেভেন স্টার’ গ্রুগের আরেক নেতা তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও মুন্ডমালা পৌরসভার সাবেক মেয়র গোলাম রাব্বানীও রয়েছেন ভোটের মাঠে। তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রথম মনোনয়ন প্রত্যাশায় এলাকায় গণসংযোগ করে ভোটের মাঠে বেশ পরিচিত লাভ করেন।

অপরদিকে, একই গ্রুপের অপর নেতা রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান আখতার এমপি প্রার্থী হিসেবে নিজেকে জানান দিচ্ছেন। গত জেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন।

আখতারুজ্জামান বলেন, আমি এলাকায় তিনবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। এলাকায় একটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও পরিচিতি আছে। এছাড়াও এবার রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট করেছি। ভোটের ফলাফল কি তা সবার জানা আছে।

তিনি বলেন, জেলা পরিষদের নির্বাচন করার পর উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে ভোট করা তেমন মানায় না। তাই জনগণ ও নেতাকর্মীদের চাওয়ায় এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি প্রার্থী হিসেবে নিজেকে চাইতেই পারি। আমি এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট করতে ও দলীয় মনোনয়ন চাইবো বলে জানান।

রাজশাহী-১ আসনে নতুন মুখ হিসেবে রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্র ও যুব নেতা একেএম আসাদুজ্জামান আসাদ এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। ইতোমধ্যে সে নির্বাচনী এলাকায় ব্যানার ফেস্টুন সাটিয়েছেন। নিজেকে নির্বাচনের যোগ্য প্রার্থী হিসেবে মনে করায় সংসদ নির্বাচনে এমপি প্রার্থীর ঘোষণা দিয়েছেন।

এই বিষয়ে একেএম আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, আমি গোদাগাড়ী উপজেলার বাসিন্দা। আমি রাজনৈতিক জীবনে ১৯৯৩-৯৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া হলে সভাপতি, ১৯৯৭ থেকে ০১৬ দুই বারে জেরা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এছাড়াও দ্বিতীয় বারের মত জেলা আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি। আমার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে নানান চড়ায় উৎরায় পার করেছি তাই আমি এবার নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে দলের কাছে চাইতেই পারি। গত নির্বাচনে মনোনয় চেয়েছিলাম এবারও চাইবো। দল যাকে মনোনয় দিবে সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং তার হয়ে সকলেই কাজ করব বলে জানান।

এছাড়াও জেলা কৃষকলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সদ্য নবনির্বাচিত সভাপতি অধ্যক্ষ তজবুল ইসলাম এই আসনের প্রার্থী রয়েছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি এই আসনের প্রার্থী ছিলেন।

এছাড়াও এই আসন থেকে নতুন ভাবে রাজশাহী-৬ চারঘাট-বাঘা আসনের সাংসদ ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সহধর্মীনি আয়েশা আখতার ডালিয়া ও চিত্র নায়িকা মাহিয়া মাহিও নির্বাচন করতে চান। তারা দুজনই এলাকায় সামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি এমপি ভোট করবেন বলে এলাকায় প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। দলে ডালিয়ার কোনো পদ-পদবি নেই। তার তবে ডালিয়ার হঠাৎ এভাবে রাজনীতির মাঠে নামায় রাজশাহীতে সম্প্রতি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নানা গুঞ্জণ তৈরী হয়। তার বাবার বাড়ি গোদাগাড়ী উপজেলার ঘনশ্যামপুর গ্রামে।

ডালিয়া বলেন, গোদাগাড়ী-তানোর আসনটিতে আমার বাবা-দাদার বাড়ি। প্রায় ১০ বছর ধরে এখানকার জনকল্যাণে কাজ করছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা তাকে মনোনয়ন দিলে তিনি নির্বাচনী লড়াইয়ে প্রস্তুত এবং জয়ী হওয়ার ব্যাপারেও আশাবাদী।

অপরদিকে, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চিত্রনায়িকা মাহির নানার বাড়ি তানোর উপজেলার মুন্ডুমালায়। সেখানেই তার জন্ম এবং বেড়ে উঠা। সাম্প্রতি স্বপ্ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে মাহির পোস্টার ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে গোদাগাড়ী-তানোরে হাট-বাজার ও মোড়গুলো। গত ৪ নভেম্বর রাজশাহীর তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালায় একটি কাবাডি টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ আাসন থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার কথা জানিয়েছেন।

মাহি বলেন, আমি মানুষের সেবা করতে চাই। আমার কাছে রাজনীতি মানে মানুষের সেবা করা। যদি এলাকার লোকজন আমাকে চায় এবং দল আমাকে মনোনয়ন দেয় অবশ্যই নির্বাচন করবো।

রাজশাহী-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর ছড়াছড়ি এতে ভোটের মাঠে কেমন প্রভাব পড়বে এমন প্রশ্নের জবাবে, বর্তমান এমপি ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, একমাত্র পাগল-ছাগল ছাড়া যে কেউ এমপি প্রার্থী চাইতেই পারে। তবে নির্বাচনী এমপি প্রার্থী হতে চাওয়া আর নির্বাচন করা, নির্বাচিত হওয়া ও নেতৃত্ব দেওয়া এক কথা নয়। এর মধ্যে বহু হিসেব নিকেশ আছে। আওয়ামী লীগে যেহেতু বৃহৎদল তাই যেকেউ প্রার্থী হতেই পারে। এজন্য আমার কোন মাথা ব্যাথা নাই। তবে দল যাকে যোগ্য মনে করে মনোনয়ন দেবে সেই নির্বাচন করবে।

রাজশাহী-১ আসনের এক সময়ের হেভীওয়েট নেতা ও তিনবারের এমপি ও মন্ত্রী প্রায়াত ব্যারিষ্টার আমিনুল হকের ভাই সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল (অব:) শরীফ উদ্দীনের নাম বিএনপির একক প্রার্থী হিসেবে শোনা যাচ্ছে।

মেজর জেনারেল (অব:) শরীফ উদ্দীন বলেন, এবারের নির্বাচনে বিএনপি যাবে কিনা তা এখনো পরিষ্কার নয়। তবে তিনি রাজশাহী-১ গোদাগাড়ী-তানোর আসনে বিএনপি প্রার্থী হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইবো বাকিটা দলের ব্যাপার।

ব্যারিষ্টার আমিনুল হকের ভাই হিসেবে আপনি স্থলাভিষ্ট হয়ে প্রার্থী হচ্ছেন এই ক্ষেত্রে জনগণ ও দলীয় নেতাকর্মীদের কাছে কেমন সাড়া পাচ্ছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গোদাগাড়ী-তানোর উপজেলার চারটি পৌরসভার ১৮০ টি ওয়ার্ডের জনগণ ও নেতাকর্মীদের সাথে আমি দেখা সাক্ষাৎ করছি। সবাই আমাকে গ্রহণ করছে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

তিনি তার ভাই প্রায়াত ব্যারিষ্টার আমিনুল হকের কাজের ও অবদানের কথা স্মরণ করে বলেন, তিনি এই এলাকায় রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। প্রেমতলী থেকে বালিয়াঘাট্টা নদীর বাঁধের জন্য যে টাকা বরাদ্দ নিয়ে এসেছিলেন তার পুরো কাজ হয়নি, টাকা ফেরত চলে গেছে। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে আমি সাংসদ নির্বাচিত হলে তার ভায়ের রেখে যাওয়া কাজ সমাপ্ত ও রাস্তাঘাটসহ সকল উন্নয়নের রক্ষণা-বেক্ষনের কাজগুলো করবেন বলে জানান।

শরিফ উদ্দিন ছাড়াও রাজশাহী জেলা বিএনপির সাবেক যুব বিষয়ক সম্পাদক সাজেদুর রহমান খান মার্কনি ও যুক্তরাষ্ট প্রবাসী ক্যালিফোর্নিয়া বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন শাহীন এবারও প্রার্থী রয়েছেন।

সাজেদুর রহমান খান মার্কনি বলেন, ব্যারিষ্টার আমিনুল হকের ভাই মেজর শরীফ তিনি বিএনপির কে? তিনি কি কোন পদে বা দায়িত্বে আছে?। একটি পরিবার থেকেই যদি রাজনীতির নেতৃত্ব আসে তাহলে বাকিদের রাজনীতি করার দরকার নেই তবে তিনি বলেন, বিএনপি মনে করে ফেয়ার নির্বাচন হলে দল ক্ষমতায় যাবে। আমি মনে করি বেচা-বিক্রি যদি না হয়,ফেয়ার নিমিনেশন হলে আমি পাবো ইনশাআল্লাহ।

জামায়াতের একক প্রার্থী হিসেবে এ আসন থেকে ১৯৮৬ সালে জয়ী জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছে দলটি। ইতোমধ্যে নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগও করছেন । জেলা জামায়াতের সহ-সেক্রেটারী ড. মো: ওবাইদুল্লাহ মজিবুর রহমানের প্রার্থীতা নিশ্চিত করে বলেন, আমাদের পার্টি থেকে প্রায় ৩ মাস আগেই সিদ্ধান্ত হয়েছে তিনি আমাদের দলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করবেন।

জাতীয় পার্টি থেকে এবারের নির্বাচনে গোদাগাড়ী পৌর এলাকার সন্তান ও সাবেক কাউন্সিলর এ্যাড. সলাহ উদ্দীন বিশ্বাস নির্বাচন করবে বলে তিনি নিজেই জানিয়েছেন। এর আগে কল্যাণ পার্টি থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও জাতীয় পার্টি থেকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।


  • সম্পাদক ও প্রকাশক: ইঞ্জিনিয়ার মো: রায়হানুল ইসলাম

  • উপদেষ্টাঃ মোঃ ইব্রাহীম হায়দার